Description
“হত্যারহস্য হ্যাণ্ডস আপ খুনখারাবি” বইটির শেষের ফ্ল্যাপ-এর লেখাঃ
হত্যারহস্য
সায়ীদকে ছােটবেলা থেকে জানি আমি, একসঙ্গে লেখাপড়া করেছি স্কুল। থেকে নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত। কিন্তু বুকে হাত দিয়ে বলতে পারব যে চিনি ওকে? বাঁচাতে পারলাম না। ওর গাড়ির বুটে পাওয়া গেল লাশ ফেসে গেল সায়ীদ। জানত, কিন্তু মুখ ফুটে বলতে পারল না বেচারী কে খুন করেছে রবিউস সালামকে। বার বার শুধু একই কথা বলে গেল সে আমি খুন করিনি। কিন্তু ও যদি না করে থাকে তা হলে কে করল খুনটা?
হ্যাণ্ডস আপ
পুলিশ হেডকোয়ার্টারের কন্ট্রোলরুমে এসে ঢুকল.একটি মেয়ে। শবনম। হাতের বােতলে গােটা হেডকোয়ার্টারটা গুড়িয়ে দেয়ার পক্ষে যথেষ্ট পরিমাণে নাইট্রোগ্লিসারিন। কাকে চাই? ইন্সপেক্টর খালেককে। ইন্সপেক্টর খালেকের কপাল বরাবর শুধু একটা বুলেট ঢুকিয়ে দিয়েই বেরিয়ে যাবে সে, কেউ বাধা না দিলে আর কারও কোনও ক্ষতি করবে না। এই হলাে ভয়ঙ্কর শ্বাসরুদ্ধকর এক আশ্চর্য কাহিনির শুরু।
খুনখারাবি
চোখের সামনে তারই ভারী ট্রাইপড দিয়ে পিটিয়ে খুন করল মিতা মির্জা নিজের স্বামীকে, তারপর পুলিশে ফোন করে দিব্যি সব দোষ চাপিয়ে দিল ফটো-শিল্পী শিহাবের ওপর! এমনি আরও সাতটি গল্প নিয়ে এই সংকলন। আপনার ভাল লাগবে।
Reviews
There are no reviews yet.