Description
ভূতের রাজা দিলাে বর, জবর জবর তিন বর! । গুপী-বাঘাকে ভূতের রাজার দেয়া বর-গুলাে দিয়ে তারা। যেমন মানুষকে মােহাবিষ্ট করে রাখতে পারতাে, একজন। চলচ্চিত্রকারের নিজেরও তেমন দর্শকদের মােহাবিষ্ট করার ক্ষমতা আছে। সত্যজিৎ রায়ের ক্ষেত্রে সেই মােহ তৈরির। বিষয়টা অনেক বেশি তড়িৎ। ইতিহাস, সাহিত্য, রম্য,। রােমাঞ্চ, ভ্রমণ, ফ্যান্টাসি… কি নেই সত্যজিৎ রায়ের। ছবিগুলােতে। কিন্তু এইচডি, ক্লরের ফাক গলে সত্যজিৎ রায়ের কালজয়ী চলচ্চিত্রগুলাে আজকের তরুণ প্রজন্মের। কাছে কতদূর পৌছেছে তা নিয়ে আমার বিস্তর সন্দেহ আছে। রবীঠাকুরের কাদম্বিনী মরিয়া প্রমাণ করিয়াছিলাে সে মরে। নাই! অনুরুপভাবে, আমি এই বইটি লিখে প্রমান করতে চেষ্টা। করলাম যে আমি সত্যজিৎ রায় নামক কিংবদন্তী এক। চলচ্চিত্রকারের কতবড় ভক্ত ও গুনমুদ্ধ। বইটি লেখার মূখ্য। উদ্দেশ্য, সত্যজিৎ রায়ের চলচ্চিত্ররস আস্বাদনের। দিকগুলােকে এই নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরা। চলচ্চিত্র। পরিচালকের বাইরে তিনি একজন লেখক, চিত্রনাট্যকার,। সাহিত্যিক, সঙ্গীত পরিচালক ও গীতিকার। কিন্তু এই। বইটিতে মূলত সত্যজিতের চলচ্চিত্র পরিচালনার দিকটিকে আলােকপাত করা হয়েছে। বইটি দিয়ে সত্যজিৎ রায়। পরিচালিত সমস্ত চলচ্চিত্রগুলাের কাহিনি, নির্মান, নির্মানের। পেছনের ঘটনা সহ বিভিন্ন দিক আলােচনার চেষ্টা চালানাে। হলাে। বইটি পড়ে কেউ যদি আগ্রহভরে সত্যজিৎ রায়ের। কোন নতুন একটি চলচ্চিত্র দেখতে উদ্যত হয় তাহলেই আমার এই প্রচেষ্টা সার্থক বলে মনে হবে।।
Reviews
There are no reviews yet.