Description
এ পৃথিবী ত্রিমাত্রিক। এখানে আমরা বেঁচে থাকি।এর বাইরে অন্য কোনো জগৎ বলতে কিছু কি আছে?স্ট্রিং থিওরি অনুসারে আমাদের চেয়েও বেশ উন্নত চতুর্থ মাত্রার জগৎ। ওখানে একসময় মারাত্মক মহাযুদ্ধ ঘটে। এ মহাযুদ্ধের পর চতুর্থ ডাইমেনশনের বিধ্বস্ত পৃথিবীতে জ্ঞান অন্বেষণে ব্যস্ত এক যুবক তারা মিয়া। চতুর্থ ডাইমেনশনের অক্সফোর্ড ফেরত যুবক তারা মিয়া ঘরে বসেই ছোট্ট একটি ব্লাক হোল তৈরি করে। এ সংবাদ দূরের কোনো কোয়ান্টাম জগৎ থেকে আলভী পেয়ে যায়।আলভীর সৌন্দর্যের মগ্ন তারা মিয়া। দুজনার পারস্পরিক অব্যক্ত ভালো লাগার রসায়ন উভয়ের অচেনাকে দেখার নেশাকে কোন গন্তব্যে নিয়ে যায়?এদিকে শ্যামনগরের সুন্দরবনের কোলঘেঁষা আঠারো বেকী মৌজার উচ্ছল তরুণ সুরুজ আলী। দারুণ মেধাবী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞানের তুখোড় ছাত্র। বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াকালীন সময়ে সহপাঠী রেবেকার সাথে অদ্ভুত এক সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ে! তারপর বস্তির মেয়ে জরিনা স্ফুলিঙ্গের মতো কয়েকদিনের জন্য তার ভবঘুরে জীবনে আসে।স্বজন হারানোর বেদনা সুরুজ আলীকে কুরে কুরে খায়। কী এক অমোঘ নিয়তি তাকে কোথায় নিয়ে যাচ্ছে কে জানে? ভবঘুরে জীবনই যে তাকে বেশ মানায়।বিজ্ঞানের নেশায় বুঁদ সুরুজ আলী কখনো কি সাক্ষাৎ পায় তারই ইলেকট্রন ও এটম পেয়ার চতুর্থ ডাইমেনশনের সেই রোমিও সাইন্টিস্ট তারা মিয়া কিংবা মৃত মায়ের!টেলিপোরটেশন কি আদৌ ঘটেছিল?সত্যি কি আমাদের এ জগৎ মাল্টি ভার্সের অংশবিশেষ? তারা মিয়া ও সুরুজ আলীর জীবনে শেষ পর্যন্ত কী ঘটে এবং তৃতীয় মাত্রার এ জগৎ থেকে কিছুটা অবসর নিয়ে মাল্টি ভার্স ঘুরে আসতে হলে এ সায়েন্স ফিকশনের ঘটনা প্রবাহের সাথে থাকুন।
Reviews
There are no reviews yet.