Description
‘লীলাবতীর মৃত্যু’ বইয়ের ফ্ল্যাপের কথাঃ
সপ্তম শতকের বিখ্যাত ভারতীয় গণিতজ্ঞ। শংকরাচার্যের একমাত্র কন্যার নাম লীলাবতী। মেয়েটির কপালে বৈধব্যযোগ আছে, এই অজুহাতে কন্যা-সম্প্রদানের আগে আগে বরপক্ষ মেয়েটির বিয়ে ভেঙে দেয়। লীলাবতী যখন গভীর দুঃখে কাঁদছিল তখন শংকরাচার্য বললেন, “মাগো, তোমার জন্যে কিছু করার সামর্থ্য আমার নেই, তবে পৃথিবীর মানুষ যেন বহু যুগ। তোমাকে মনে রাখে আমি সেই ব্যবস্থা করে যাব।’ তিনি গণিতের একটা বই লেখেন। বইটির নাম দেন কন্যার নামে-লীলাবতী’।
গল্পটি আমাকে এতই অভিভূত করে যে, ‘একরাতে লীলাবতীকে আমি স্বপ্নেও দেখি।। গোলগাল মুখ। দীর্ঘ পল্লবের বড় বড় চোখ।। দৃষ্টিতে অভিমান। মাথাভর্তি লম্বা কোঁকড়ানো চুল। গায়ের বর্ণ শঙ্খের মতো সাদা।
-হুমায়ূন আহমেদ
সূচী*
নবিজী-৯
*
লীলাবতীর মৃত্যু-১৬
*
অমরত্ব-২৪
*
প্রসঙ্গ : আত্মা-২৮
*
মহেশের মহাযাত্রা-৩১
*
হাসপাতাল-৩৪
*
চ্যালেঞ্জার-৪১
*
মানব এবং দানব-৪৬
*
উন্মাদ-কথা-৪৮
*
অসুখ-৫২
*
সে-৫৫
*
নারিকেল-মামা-৬১
*
আমার বন্ধু সফিক-৬৫
*
শিকড়-৭১
*
তিনি-৭৪
*
একদিন চলিয়া যাব-৭৮
*
মৃত্যু-৮১
*
আমার বাবার জুতা-৮৬
*
হোটেল আহমেদিয়া-৯০
Reviews
There are no reviews yet.