Description
কিনুয়ে নমুরা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ থেকে বেঁচে ফিরেছিল শুধুমাত্র যেন টোকিওতে তার নিজের ঘরে খুন হবে বলে। তার ছিন্ন ভিন্ন হয়ে যাওয়া মৃতদেহের অংশবিশেষ ভেতর থেকে বন্ধ একটা বাথরুমে পাওয়া যায়। কিন্তু ধরটা পুরোপুরি উধাও!
তার শরীরের পেছন দিকে আঁকা ছিল জাপানের সবচেয়ে তাৎপর্য্যপূর্ণ ট্যাটুগুলোর একটি। ধরটা ট্যাটুসহই উধাও হয়ে গেছে।
ফরেনসিক মেডিসিনের তরুণ ডাক্তার কেনজো মাটসুশিতা সর্বপ্রথম খুনের ঘটনাস্থল আবিষ্কার করে। সে তার ভাই গোয়েন্দাপ্রধান দাইয়ু মাটসুশিতাকে কেসটাতে সাহায্য করার জন্য নিজের মধ্যে এক ধরনের তাগিদ অনুভব করে।
কারণ কেনজো কিনুয়ে নমুরার গোপন প্রেমিক।
কিন্তু ঘটনার তদন্তের সাথে কেনজোর সম্পৃক্ততা খুব শীঘ্রই এতোটা জট পাকানো এবং জটিলতা সম্পন্ন হয়ে উঠে যে বিষয়টা একসময় কিনুয়ে নমুরার শরীরের পেছন দিকে আঁকাবাকা হয়ে মুচড়াতে থাকা সাপের মতো মনে হয়।
টোকিওর সংবাদপত্রে খুনের ঘটনাটিকে “ট্যাটু মার্ডার কেস” হিসেবে উল্লেখ করা হয়। সত্যিই কি ট্যাটুটা নিয়ে যাওয়া খুনের আসল উদ্দেশ্য ছিল, নাকি অন্য কিছু?”
Reviews
There are no reviews yet.