Description
বিয়ের আগে মমতার দৃষ্টি আকর্ষণ করার জন্য গণ্ডায় গণ্ডায় ছেলে বাড়ির আশে-পাশে ঘুর ঘুর করতো। মমতা কারো দিকে ঘুরেও তাকায়নি। অথচ মুকুল বিয়ের প্রস্তাব নিয়ে যেতেই মমতা রাজি হয়ে গেলো। যদিও মমতার গার্ডিয়ান আগেই বলেছিলো, মমতার সম্মতিই আসল। সে রাজি থাকলে আমরাও রাজি।মমতা ভাগ্যে নিজেকে খুব ভাগ্যবান বোধ হয় মুকুলের। বয়সে দশ বছরের ছোটো মমতা রূপে-গুণে সোনায় সোহাগা। মনে আছে বউ ভাতের সন্ধ্যায় রমিত মমতাকে দেখে ঠোঁট কাটার মতো বলে ফেলেছিলো, আরে মুকুল…করেছিস কী? এতো বাঁদরের গলায় মুক্তোর মালা!বাঁদর বলার অপরাধে রমিতকে খুন করতে ইচ্ছে করছিলো মুকুলের। কিন্তু প্রত্যুতপন্নমতি মমতা রমিতকে বাঁচিয়ে দিলো।মমতা বলেছিলো, বাঁদরের বন্ধুরাও তো বাঁদর হয়, কিন্তু আপনার লেজ দেখতে পাচ্ছি না কেন বড়দা?এতবড় জব্দ রমিত কোনোদিন হয়নি। আমতা আমতা করে রমিত সেদিন কী বলেছিলো মনে নেই। তবে এরপর রমিত আর কোনোদিন মমতার ছায়া মাড়ায়নি।
Reviews
There are no reviews yet.