Description
জীবনে সফল হতে কে না চায়? কিন্তু সাফল্যের পিছনে ছুটতে গিয়ে মানুষ বেশির ভাগ সময় জীবনের মূল অর্থ থেকে দূরে সরে যায়, প্রতিযোগিতামূলক হয়ে উঠে আর মানসিক শান্তি হারায়। আধুনিক বিশ্বে সমস্ত কিছু পর্যাপ্ত পরিমাণে থাকা সত্বেও মানুষ ক্রমশ: নিঃসঙ্গতার দিকে এগিয়ে যায়। এরকম বিরান মরুভূমি থেকে মানুষকে সবুজ ও সতেজ দুনিয়ায় ফিরিয়ে আনার সমস্ত উপাদান রয়েছে জয় শেঠির ‘থিংক লাইক আ মঙ্ক’ গ্রন্থে। ধৈর্য্য, সহিষ্ণুতা, ত্যাগ ও সর্বোপরি সুখের সন্ধান পাওয়ার জন্য লেখক এখানে চমৎকার কিছু প্রক্রিয়ার কথা উল্লেখ করেছেন। জীবনের যাবতীয় যন্ত্রণা, দুঃখ, অপমান ও কষ্ট ভুলতে হলে নিজেকে নেহায়েত দর্শকের ভূমিকায় রাখার ব্যাপারে লেখক যথেষ্ঠ জোর দিয়েছেন। দৈনন্দিন রুটিনের একান্ত কিছু সময় নিজের জন্য রাখার কথা বলেছেন। আত্মমগ্নতায় ডুব দিয়ে নিজেকে সঠিকভাবে চিনতে পারলে, নিজের চাহিদা, স্বপ্ন ও আকাক্সক্ষার স্বরূপ জানলে ও স্বীয় ত্রুটির ব্যাপারে সচেতন হতে পারলেই জীবনে সুখী হওয়া সম্ভব। আর এজন্য বিচ্ছিন্ন এলাকায় যোগীর মতো থাকার কোন প্রয়োজন হয় না, প্রয়োজন কেবল তাদের চিন্তাধারাকে অনুসরণ করা। কাজেই ‘থিংক লাইক আ মঙ্ক’ পড়ুন আর জীবনে সুখী হওয়ার মূলমন্ত্র জেনে নিন।
[]
সূচিপত্র
ভূমিকা ০৯
প্রথম অধ্যায় : ত্যাগ করা
১. পরিচিতি
নিজেকে যা ভাবি, আমি তাই ১৯
২. নেতিবাচকতা
দুষ্টু রাজা ক্ষুধার্ত থাকে ৩৬
৩. ভয়
হোটেল আর্থে স্বাগতম ৬২
৪. ঝোঁক
স্বর্ণের প্রতি অন্ধ ৮০
ধ্যান : শ্বাস ৯৯
দ্বিতীয় অধ্যায় : বৃদ্ধি পাওয়া
৫. উদ্দেশ্য
বিচ্ছুর বৈশিষ্ট্য ১০৪
৬. রুটিন
অবস্থানের শক্তি আছে, সময়ের আছে স্মৃতিশক্তি। ১৩৭
৭. মন
রথযাত্রীর উভয় সংকট ১৬০
৮. ইগো
পারলে আমাকে ধরো ১৯০
ধ্যান : কল্পনা করা ২১৭
তৃতীয় অধ্যায় : প্রদান করা
৯. কৃতজ্ঞতা
পৃথিবীর সবচেয়ে শক্তিশালী ড্রাগ ২২৩
১০. সম্পর্ক
মানুষের পর্যবেক্ষণ ২৪০
১১. সেবা
এমন গাছ রোপণ করুন যেগুলোর ছায়ায় বসার
কোন প্ল্যান আপনার নেই ২৭১
ধ্যান : জপ ২৮৭
সমাপ্তি ২৯১
পরিশিষ্ট
বৈদিক ব্যক্তিত্ব পরীক্ষা ২৯৮
স্বীকারোক্তি ৩০২
লেখকের কথা ৩০৪
Reviews
There are no reviews yet.