Description
নাসরীন জাহানের গল্পে মানুষের মন, দেহ, জীবনযাপনে ক্ষরণ-পীড়নে প্রাণীকুলের অনুভবের অসীম গুরুত্ব থাকে। তাঁর বেশির ভাগ গল্পই আবর্তিত হয় জাদুবাস্তবতায় ঘেরা নানারকম চরিত্র, ভাষা, বাক্যের বিন্যাস দ্বারা। তবে এই প্রথম এই গ্রন্থের শিরোনাম দীর্ঘ গল্পটি রচিত হয়েছে সদ্যঘটিত সাভারের রানা প্লাজার রক্তাক্ত চরিত্রের কিছু চাকমা, কিছু কল্পিত অবস্থার বয়ানের মধ্য দিয়ে। এখানে শিখণ্ডী কিশোর, শকুনমুখো বাদুড়, যমজ শিশুর চিৎকার ইত্যকার বিষয়গুলো নাসরীন জাহানের চিরায়ত স্বভাবে অদ্ভুত রূপকতায় মূর্ত হয়েছে। অন্য গল্পগুলোতেও সমসাময়িক বিষয়বস্তু ছাড়াও মানুষের দেহ-আত্মার রক্তাক্ত জীবনের পাশাপাশি স্পর্শকাতর প্রেম ও অনুভবের গভীরতা বর্ণিত হয়েছে।
নাসরীন জাহান ক্লাস ফোর থেকেই লেখা শুরু করেন। মূলত ছড়া আর গল্প লিখতেন। সেই সময়ে সবচাইতে যা তাকে অভিভূত করে তা হলো বাংলাদেশ শিশু একাডেমী থেকে প্রকাশিত ‘শিশু’ ম্যাগাজিনে তার প্রথম গল্প প্রকাশ হওয়া। ময়মনসিংহের বিদ্যাময়ী স্কুল থেকে ক্লাস সিক্সে পড়াকালীন সেই গল্প পাঠানো হয়েছিল। প্রথম জীবনে লেখার বিষয়ের চাইতে জটিল শব্দাবলি
Reviews
There are no reviews yet.