Description
সংগঠন ছাড়া শ্রমজীবী ও মধ্য শ্রেণীর জনগণের মধ্যে কোন রাজনৈতিক সংগ্রাম গঠন ও বিকাশিত করা সম্ভব নয়।
১৯৭২ সালে কার্যক্রম শুরু করে `বাঙলাদেশ লেখক শিবির’। ১৯৭৮-এ গঠন করা হয় ‘বাংলাদেশ কৃষক ফেডারেশন’। ১৯৮০ সালে গঠিত হয় `বাংলাদেশ ট্রেড ইউনিয়ন ফেডারেশন’ (টাফ)। ১৯৮৭ সালের এপ্রিল মাসে গড়ে তোলা হয় ‘গণতান্ত্রিক বিপ্লবী জোট’। ২০০৩ সালে গণতান্ত্রিক বিপ্লবী জোটসহ অন্য কতকগুলি বামপন্থী ও প্রগতিশীল সংগঠন এবং পার্বত্য চট্টগ্রামের ‘ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফন্ট‘-কে নিয়ে গঠন করা হয় ‘জাতীয় মুক্তি কাউন্সিল’।
২০০৯ সালে একটি সাম্রাজ্যবাদ ও ফ্যাসিবাদ বিরোধী সংগঠন গড়ে তোলার জন্য গঠিত হয় ‘সাম্রাজ্যবাদ ও ফ্যাসিবাদ বিরোধী জাতীয় কমিটি’।
২০১১ সালে গঠিত হয় ‘জাতিসত্তা মুক্তি সংগ্রাম পরিষদ’। এই সংগঠনগুলির লক্ষ্য, উদ্দেশ্য ও কর্মসূচী আমরা কীভাবে নির্ধারণ করেছিলাম সেই কার্যক্রমের বৃত্তান্ত এবং বাছাই করা কিছু দলিলপত্র এই সংকলনে অন্তর্ভুক্ত করা হল। আমরা আশা করি ভবিষ্যতে যাঁরা গণতান্ত্রিক ও সমাজতান্ত্রিক রাজনীতি সংগঠিত করবেন তাঁরা সেই ইতিহাসের সঙ্গে পরিচিত হয়ে বাস্তব পরিস্থিতির বাস্তব বিশ্লেষণ করে এই আন্দোলনকে বৈপ্লবিক রাজনৈতিক লাইনে সংগঠিত ও পরিচালনার ক্ষেত্রে তাঁদের ঐতিহাসিক দায়িত্ব পালন করবেন।
Reviews
There are no reviews yet.