Description
“ফ্র্যাঙ্কেনস্টাইন মাইওয়ার প্রতিশোধ নাইন্টি থ্রি” বইটির শেষের ফ্ল্যাপ-এর লেখাঃ
ফ্র্যাঙ্কেনস্টাইন
চৌধুরী ধীরে ধীরে খুলে গেল নিস্তেজ দুটো হলুদ চোখ । হাপরের মত উঠছে নামছে বুক-শ্বাস নিচ্ছে প্রাণীটা। তারপর নড়তে শুরু করল হাত-পা। গবেষণার চূড়ান্ত পরিণতি হিসেবে জন্ম নিল ভয়ঙ্কর এক দানব। গবেষকের স্বপ্ন পরিণত হলাে ভয়াবহ দুঃস্বপ্নে। সর্বকালের অন্যতম শ্রেষ্ঠ ভয়াল কাহিনি।
মাইওয়ার প্রতিশােধ
চলুন, পাঠক, কিংবদন্তির নায়ক অ্যালান কোয়াটারমেইনের সঙ্গে নতুন এক অভিযানে বেরিয়ে পড়া যাক| সাত বছর আগে আফ্রিকার এক ভয়ঙ্কর এলাকায় হারিয়ে গিয়েছিল তাঁর বন্ধু জন এভারি। এতদিন পর সেখানেই যাচ্ছেন তিনি শিকারের আশায় । খবর পেলেন, মারা যায়নি জন এভারি। বন্দি হয়ে আছে মাটুকু জাতির নিতুর রাজা ওয়াস্থের হাতে। ওকে উদ্ধার করতে হবে। কিন্তু কীভাবে? সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিল প্রতিশােধের নেশায় উন্মাদিনী এক মেয়ে-মাইওয়া৷ কে? কী তার কাহিনি?
নাইন্টি থ্রি
পটভূমি: ১৭৯৩ সাল । ফ্রান্সের ইতিহাসের সবচেয়ে রক্তক্ষয়ী বছর। নাটকীয় মােড় নিয়েছে ফরাসি বিপ্লব। বিপ্লবী প্রজাতন্ত্রীরা দখল করে নিয়েছে রাজধানী, বন্দি করেছে রাজ-পরিবারকে। গিলােটিনে কাটা পড়েছে রাজা ষােড়শ লুইয়ের মাথা। তাদের হটিয়ে ফের রাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য লড়ছে রাজভক্তরা। দুর্ধর্ষ রাজতন্ত্রী সেনাপতি মাহখি তেনাক-এর গল্প এটি। যে-কোনও মূল্যে তাঁকে ঠেকাতে ছুটে এসেছে একনিষ্ঠ বিপ্লবী সিমুর্দা এবং তেনাকেরই ভাইপাে গুভা। শুরু হয়েছে আদর্শ ও ক্ষমতার নির্মম লড়াই। আর তার সঙ্গে জড়িয়ে গেছে মিশেল ফ্লেশা নামে এক স্বামীহারা তরুণী।
Reviews
There are no reviews yet.